এক।আসসালামু আলাইকুম। স্বাগত করছি আবার সবাইকে সিক্রেট টিভি চ্যানেলে আজকে আমি কথা বলব দিদি পালকে সিক্রেট অর্গানাইজেশন সম্পর্কে দর্শকের শুরু হয়েছিল সেই দেশগুলো থেকে যাদের কে আমরা উন্নত দেশ বলেছি আমেরিকা এবং বাকি ইউরোপীয় দেশগুলো যেখানে এই শয়তানি অর্গানাইজেশন টির জন্ম হয়েছিল এই পালকের অর্থ হল কু ক্লাক্স ক্ল্যান ছিল নাতি ফ্রিম্যাসনরির মতো বিভিন্ন নামে অর্গানাইজেশন তৈরি করা হয়েছিল পার্টিকুলার কিছু মিশন অ্যাকমপ্লিশড করার জন্য।ঠিক একই ভাবে ইউরোপ এবং বিশেষভাবে আমেরিকায় এই ট্রিপলকে অর্গানাইজেশন তৈরি করা হয়েছিল। একটি জঘন্য মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে এবং এই মতবাদটির নাম হচ্ছে রেসিজম। যাঁদের একটি মাত্র উদ্দেশ্য ছিল শ্বেতাঙ্গ বা সাদা চামড়ার মানুষদের কে কালো মানুষদের উপরে উত্তম হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা করা সাদা চামড়ার মানুষেরা মানুষ হিসেবে সবার উপরে সবচাইতে উত্তম এবং কালো ও শ্যাম বর্ণের মানুষের জন্ম হয়েছে সেই সাদা মানুষদের গোলামী করার জন্য গোপনে শ্বেতাঙ্গদের শ্রেষ্ঠ তুলে ধরার জন্য।সেই আশির দশক থেকে অ্যাক্টিভ এবং লোকসমাজে ভালই ফেমাস ছিল। সংগঠনটির সদস্যরা কয়েক বছর আগেও গোপনে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছিল। মানের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময়ে অ্যাক্টিভ হয়েছে। সেটা তো বোঝা যাচ্ছিল। কিন্তু এরা মোট সংখ্যা কত তা বের করা যাচ্ছিল না। কিন্তু এর পর মার্চ 2015 তে আমেরিকার ফেডারেল গিয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। এর জন্য ইনভেস্টিগেট করে। বিশেষ করে সেই জায়গাগুলোতে যেখানে একসঙ্গে অনেকগুলো মানুষকে বিনা কারণে হত্যা করা হয়েছিল এই বৃষ্টিকে শোন শেষ করার পরেই।ক্লাক্স ক্লানের আসল সত্যতা মানুষের সামনে বেরিয়ে আসে যে এরা মানুষের মধ্যে পার্থক্য করে শুধু তাদের গায়ের রং দেখে তাদের কাছে মনুষ্যজাতির মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হচ্ছে শ্বেতাঙ্গরা। এই শয়তানি অর্গানাইজেশনটি আমেরিকার বিভিন্ন স্টেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে অবস্থান নিয়েছিল। কিন্তু এদের হেডকোয়ার্টার সাউথ আমেরিকা ছিল যেখান থেকে এই অর্গানাইজেশনটি নিয়ন্ত্রণ করা হত। এরা প্রচণ্ড ঘৃণা নিজেদের মনের মধ্যে নিয়ে চলাফেরা করত। বিশেষ করে আফ্রিকান, আমেরিকান এবং ব্ল্যাক আমেরিকানদের প্রতি আমরা এমনভাবে এমন কৌশলে কৃষ্ণাঙ্গদের খরচা করত যেন তাঁরা 1:00 সময়ে।মৃত্যুর কোলে ঢলে পরে শোনা যায় যে ট্রিপল কে এই অর্গানাইজেশনটি একাধিক 12 তৈরি হয়েছে। আবার নির্মূল হয়েছে সর্বপ্রথম এই সংগঠনটি আটশ 65 তে সামনে এসেছিল, যা তার কয়েক বছর পর 1618172 এ ভেঙে গিয়েছিল দ্বিতীয়বারের মতো 1915 তে আবারও এই সংগঠনটি অস্তিত্বে আসে। কিন্তু 1900 ছেচল্লিশে গিয়ে তা আবার ভেঙে যায়। তৃতীয় বারের মতো আরেকবার 1946 সালে সংগঠনটি গঠন করা হয়। এখনও পর্যন্ত যার অস্তিত্ব রয়েছে।প্রথমবারের মতো যখন এটি তৈরি হয়েছিল তখন এর সদস্য সংখ্যা কত ছিল তা বলা যায়নি। দ্বিতীয়বারের মতো যখন এটি সংঘটিত হয় তখন বলা হয় 30,00,000 থেকে 7,00,000 পর্যন্ত এর মেম্বার ছিল এবং এখনও পাঁচ থেকে 8000 মতো সদস্য এদের অ্যাক্টিভ রয়েছে যারা অন্যান্য গুপ্ত সংগঠনগুলোর সাথে মিলে কাজ করছে। সংগঠনটির মেম্বার বলা হয় আমেরিকান গভর্নমেন্টের বিশেষ পদ অধীনস্থ রয়েছে সংগঠনটি প্রথমবারের মতো পোলাস্কি তে ডিসেম্বরের 1800 পঁয়ষট্টি।এবং আঠারোশো 72 অগস্টের মাঝামাঝি এক টিভি হয়েছিল যখন আমেরিকায় কেবল গৃহযুদ্ধ শুরু হতে চলেছিল। ট্রিপলকে অর্গানাইজেশনের তৈরি ইনস্পিরেশন নেওয়া হয়েছিল। তৎকালীন ফ্রিম্যাসন সেন্স অফ মাল্টা মাল্টা থাকা নাইটদের থেকে যাদের লিঙ্ক বা সম্পর্ক কোনও না কোনও ভাবে বর্তমান ফ্রিম্যাসনরির সাথে মেলে দর্শক 1:00 সময় সত্যি সত্যি। 1718 শতকের দিকে এই শ্বেতাঙ্গদের গোলামি করত, কিন্তু ব্ল্যাক পরা বা বলা চলে জোর করে তাদেরকে গোলাম বানিয়ে রাখা হত।তাদেরকে কেনাবেচা করা হত। ফরমায়েশ খাটার জন্য। কিন্তু এরপর কালো বর্ণের লোকেদের কে স্মরণ আটশ 66 তে আজাদ করা হয়। মানে মুক্ত ভাবে এক হয় মানবেন বাস করার অধিকার দেওয়া হয় এবং আইন পাশ করা হয়। কোনো শ্বেতাঙ্গ কোনও কালো বর্ণের মানুষকে নিজের গোলাম বানাতে পারবে না। আইনটি পাস হওয়ার পর সেই সমস্ত ব্যক্তিদের মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছিল যাঁরা পয়সা দিয়ে নিজেদের গোলাম কিনে রেখেছিল। কেননা আইন অনুযায়ী তাদেরকেও মুক্ত করে দিতে হত। ফ্রি তেই প্লাস তাদের এটা মানতে কষ্ট হচ্ছিল যে তাঁদের এগোলাম।তাদের সঙ্গে সমান ভাবে বসবাস করতে পারবে। এমনকি তাঁদের সমকক্ষ হয়ে সেই প্রতিহিংসার কারণে আইন পাশ হওয়ার পরেও মানুষ তাদের বোলারদেরকে জবরদস্তি। তাঁদের গোলামি করতে বাধ্য করেছিল এমন ভাবে তাদের উপর নির্যাতন করা হত। কাউকে তো দূর করতে করতে মেরে ফেলা হতো যেন তারা বিদ্রোহ না করতে পারে। তাদের এই নোংরা কর্মকাণ্ডকে বৈধতা দিতে যত রকম কৌশল অবলম্বন করা যায়। ট্রিপলকে নামক সংগঠনটি তাঁর করেছে এবং প্রি সিভিল ওয়ার সিচুয়েশন তৈরি করেছিল তারা। যার ফলে আবারও এমন একটি আইন পাস হয়।যেখানে সমস্ত কালো বর্ণের মানুষ শ্বেতাঙ্গদের গোলামিতে থাকবে এবং তারা কখনোই শ্বেতাঙ্গদের বরাবর হতে পারবে না। কোনো কালো বর্ণের মানুষ যদি এই আইনের বিরোধিতা করতে চাইত, তবে পালকের মেম্বারস তাদেরকে এমন ভাবে টর্চার করত। শারীরিক ও মানসিকভাবে যে তাঁর মৃত্যু কামনা করতে বাধ্য হতো এবং অবশেষে তাদের মৃত্যু হতো। দর্শক এ ব্যাপারে সন 1870 একটি রিপোর্ট পাবলিশ হয়েছিল যে ট্রিপল কি নামক সংগঠনটি শেষ পর্যন্ত 2000 মতো কালো বর্ণের মানুষদের কে।ইতিমধ্যেই মেরে ফেলেছিল, যার ফলে এই সংগঠনটির বিরুদ্ধে অনেক সমালোচনা এবং বিদ্রোহ হয় এবং অবশেষে এদেরকে আমেরিকায় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে এর সদস্যদেরকে পাকড়াও করে সংগঠনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। যখন আটশ 72 এ প্রথমবারের মতো এটি নিষিদ্ধ হয়েছিল। কিন্তু নিষিদ্ধ হওয়ার পরে 1915 তে পুনরায় 16 জন সদস্য মিলে সংগঠনটিকে পুনরুজ্জীবিত করে। তখন অবশ্য কিছু কিছু পরিবর্তন সংগঠনটির মধ্যে নিয়ে আসা হয়৷ যার মধ্যে অন্যতম ছিল।তাদের পোষা। তাঁরা নিজেদের জন্য আলাদা একটি লেবাস তৈরি করে যা আপনি পুরো ভিডিও জুড়ে দেখেছেন। সাদা রঙের পোশাক এবং মাথায় একটি কোণাকৃতির টুপি। সাদা রঙের পোশাকটির সিম্বলিক একটি মিটিং ছিল এবং তা হল তারা প্রেমের জন্য কাজ করে থাকে। 161915 তে দ্বিতীয়বারের মতো খুবই ভয়ানক রূপে ফিরে এসেছিল এবং তারা নিজেদের ক্ষমতার সর্বোচ্চ স্তরে অবস্থান করছিল। ভাবতে পারছেন সন্ত্রাসী ট্যাগ পাওয়ার পর যখন ফিরে আসতে পেরেছে তার মানে শক্তিশালী হওয়া বা ক্ষমতা ছাড়া ফিরে আসেনি। সে সময়ই শয়তানের সংগঠনটির সাথে।30 থেকে 60,00,000 সদস্য ছিল যারা এই সংগঠনটির অ্যাক্টিভ সদস্য ছিল সে সময়টিতে একটি সিনেমা আমেরিকাতে মুক্তি পেয়েছিল। যার নাম হচ্ছে দিন বার্তা দিয়েছেন। যেখানে এই শয়তানি সংগঠনটিকে বেশ ভালো ভাবেই প্রচার করা হয়েছে এবং তাদের শয়তানি উদ্দেশ্য কাজকর্মগুলিকে ভাল রূপে তুলে ধরে যা দেখার পর আরও অসংখ্য জনগণ এই সংগঠনের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে এবং এতে যুক্ত হয় দেখতে দেখতে চোখের সামনেই ভয়ানক রূপ বেড়ে ওঠে। কিন্তু ধীরে ধীরে মানুষেরা এই শয়তানের সংগঠনের আসল উদ্দেশ্য সম্পর্কে।বুঝতে শুরু করে এবং তারা সংগঠনটি ত্যাগ করতে শুরু করে। তারপর সন 1925 এ সংগঠনটি লিডার কে ধর্ষণ এবং হত্যার দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়, যা সংগঠনটিকে বেশ নড়বড়ে করে দিয়েছিল। সমাজ থেকে বদনাম অর্জন করে ব্যালেন্স হারিয়ে সংগঠনটি 1900 চল্লিশের আবার বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। 1900 চল্লিশের পঁয়তাল্লিশ 46 এ গিয়ে আবারও এই সংগঠনটিকে একজন দাঁড় করায় এবং এখনও তা টিকে রয়েছে যারা এখনও গোপনে অন্যান্য শয়তানে গুপ্ত সংগঠনগুলোর সাথে মিলে কাজ করছে। কিন্তু সংগঠনটির সদস্যরা।অধিকাংশই আমেরিকার গর্বের সঙ্গে জড়িত। যার কারণে এদেরকে পুরোপুরি নির্মূল করা যাচ্ছে না৷ এ রাজ্যে শুধুমাত্র কৃষ্ণবর্ণের মানুষদের কে টার্গেট করে কাজ করছে তাও নয়৷ এঁদের মিশন ইসলামের বিরুদ্ধেও। কারণ ইসলামে একমাত্র ধর্ম যে ধর্মটি এই উভয়কে এক কাতারে দাঁড় করায় হোক তাঁর নামাজের কাতার বা মক্কায় হজ সময় শুরুতে আপনারা দেখেছেন মাইকেল জ্যাকসন ট্রিপলকে রুলস লেখাটা ভেঙে দিচ্ছে। এর কারণ হল মাইকেল জ্যাকসন নিজেও কালো বর্ণের মানুষ ছিলো যাকে এই সংগঠনটির নোংরা খেলার শিকার হতে হয়েছে। মাইকেল জ্যাকসনের এই ডান্স ভিডিও টাইটেল হচ্ছে।ব্ল্যাক অর ওয়াইড অর্থাৎ সাদা নাকি কালো মাইকেল জ্যাকসনের বিখ্যাত সঙ্গেই। অন্যদিকে ভোট আছে বলেছিল ডোন্ট ব্ল্যাক হোয়াইট মি 1:00 মানুষ কত কষ্ট নিয়ে তাঁর গানের মধ্যে এ রকম কথা বলেছে তা আপনি তার স্কিন কালারের পরিবর্তন দেখলেই বুঝতে পারবেন যে তাঁকে কী পরিমাণে ডিসক্রিমিনেশনের তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের শিকার হতে হয়েছিল। এজন্য সে তার গানটিতে বিশেষ ভাবেই গুপ্ত সংগঠনটিকে মেনশন করে এক্সপোজ করেছিল। তাই আজকে আপনাদের কাছে আমি বিষয়টি বিস্তারিত ভাবে শেয়ার করলাম। ভিডিওটি ভালো লাগলে অবশ্যই।চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করবেন কারণ এরকম আরও গোপন বিষয় আমার চ্যানেল এ নিয়ে আসা হবে। সবাই ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন সেই দয়া করে বিদায় নিচ্ছি আসসালামু আলাইকুম রহমাতুল্লাহ।
0 Comments